আপনার ইউটিউব চ্যানেল যে সকল কারণে বন্ধ হতে পারে

আপনি যদি ইউটিউব চ্যানেল পরিচালনা করেন তাহলে আপনার ইউটিউব চ্যানেল যে সকল কারণে বন্ধ হতে পারে সেই কারণগুলো আপনাকে জেনে নিতে হবে। কারণ বিভিন্ন কারণে আপনার ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ হয়ে যেতে পারে। আপনার ইউটিউব চ্যানেল যে সকল কারণে বন্ধ হতে পারে এ কারণগুলো যদি জেনে রাখতে পারেন তাহলে এর সমাধান পাবেন। এই আর্টিকেলে আপনার ইউটিউব চ্যানেল যে সকল কারণে বন্ধ হতে পারে সে বিষয়গুলো জানানো হবে।

আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে আপনার ইউটিউব চ্যানেল যে সকল কারণে বন্ধ হতে পারে এ বিষয়গুলো বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে আপনার ইউটিউব চ্যানেল যে সকল কারণে বন্ধ হতে পারে তা জেনে নেওয়া যাক।

কনটেন্ট সূচিপত্রঃ আপনার ইউটিউব চ্যানেল যে সকল কারণে বন্ধ হতে পারে

ইউটিউব চ্যানেল যে সকল কারণে বন্ধ হতে পারে

বর্তমান সময়ে টাকা ইনকাম করার সেরা একটি মাধ্যম হল ইউটিউব চ্যানেল। অনেক তরুণ-তরুণী রয়েছে যারা ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে মাস শেষে একটা ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করে। কিন্তু বিভিন্ন কারণে আপনার ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এখন আপনার যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকে তাহলে আপনার ইউটিউব চ্যানেল যে সকল কারণে বন্ধ হতে পারে সে কারণগুলো আপনাকে জানতে হবে।

আরো পড়ুনঃ যে ১০টি উপায়ে ইউটিউব চ্যানেল হ্যাক হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারবেন

আপনার ইউটিউব চ্যানেল যে সকল কারণে বন্ধ হতে পারেঃ

  • কপিরাইট লঙ্ঘন এর কারণে
  • জাতিগত বিদ্বেষ ঘটানোর কারণে
  • এবিউজিং ভিডিও তৈরি
  • পর্নোগ্রাফি দেখানো হলে
  • মানহানি কর ভিডিও তৈরি
  • প্রচুর রিপোর্ট করা হলে
  • প্রতারণামূলক ভিডিও

কপিরাইট লঙ্ঘন এর কারণে -- ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ হয়ে যাওয়ার অন্যতম একটি প্রধান কারণ হলো কপিরাইট লংঘন। যে কোন মৌলিক ছবি, অনুষ্ঠান বা ভিডিও ক্লিপের যদি কপিরাইট করা থাকে এবং কেউ বিনা অনুমতিতে সেসব ভিডিও গান বা কোন অংশ অন্য কোন ভিডিও বা কনটেন্ট তৈরিতে ব্যবহার করে এবং কোন প্রকার ক্রেডিট না দেয় তাহলে সে কন্টেন্ট বানানো এবং ওরকম কন্টেন্ট ভিডিও নিয়মিত আপলোড করা সাইবার অপরাধ বলে গণ্য হবে।

জাতিগত বিদ্বেষ ঘটানোর কারণে -- আপনার ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ হয়ে যাওয়ার আরো একটি কারণ হতে পারে জাতিগত বিদ্বেষ তৈরি করা। যেসব চ্যানেলের ভিডিওতে সরাসরি সহিংসতা দেখানো হয়। যার সব বয়সের মানুষ দেখতে পারেনা বা দেখা তাদের শারীরিক অমানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এ ধরনের ভিডিও তৈরি করা হলে ওই ভিডিওগুলো ইউটিউব চ্যানেল হতে youtube এ নীতিমালা অনুযায়ী ডিলিট করে দেওয়া হয়।

এবিউজিং ভিডিও তৈরি -- আমরা সকলে জানি যে ইউটিউব চ্যানেল হলো একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। আগে যেমন টেলিভিশনে বিভিন্ন ধরনের ছবি এবং সিরিয়াল দেখা হতো এখন সেটি ইউটিউব চ্যানেলে দেখা হয়। সেক্ষেত্রে কোন ধরনের এবিউজিং ভিডিওতে দেখানো যাবে না। যেমন পোষা প্রাণীদের নিয়ে বিভিন্ন ভিডিও ক্রিয়েটর চ্যানেল আছে।

সেখানে পোষা প্রাণী পালনের বিভিন্ন নিয়ম কানুন তাদের ট্রেন আপ কিভাবে করতে হয় এ বিষয়গুলো থাকে। কিন্তু এসবের মাধ্যমে যদি আইন লঙ্ঘন হয় তাহলে এই ভিডিও ইউটিউব চ্যানেল থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় এবং আপনার ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

পর্নোগ্রাফি দেখানো হলে -- আপনার ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ হয়ে যেতে পারে আপনি যদি ইউটিউব চ্যানেলে সরাসরি পর্নগ্রাফি প্রদর্শন করেন তাহলে। কোন রকম সতর্কতা বা ১৮+ এলার্ট না দিয়ে যদি এগুলো সরাসরি ইউটিউব চ্যানেলে দেখানো হয় তাহলে এটি ইউটিউব চ্যানেলের নীতিমালা লংঘন করা হবে। এর কারণে অনেকের ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ হয়ে যায়।

মানহানি কর ভিডিও তৈরি -- আমাদের সমাজে এখন ধারণা গড়ে উঠেছে, কারণ আমাদের সকলের মত প্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে সেহেতু আমরা যে কোন কিছু বলতে পারি। এই জন্য ভিডিওর থাম্বেল এবং টাইটেলে পূর্ণ কথা বলা হয় এবং অপপ্রচার করা হয় তাহলে এটি আইনগত সাইবার বুলিং এর পর্যায়ে পড়ে। এর কারণে অনেক সময় ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

প্রচুর রিপোর্ট করা হলে -- ইউটিউব চ্যানেলের সিকিউরিটি অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ার চাইতে শক্তিশালী। তাই এখানে কেউ যদি আপনার চ্যানেলে কিছু রিপোর্ট করে তাহলে তা বন্ধ হবে না। কিন্তু অনেক সময় মানুষ প্রায় ২০০০+ যদি লাগাতার একটি চ্যানেলের বিরুদ্ধে রিপোর্ট করতে থাকে তাহলে তখন এই চ্যানেলটি বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

প্রতারণামূলক ভিডিও -- বর্তমান সময়ে ইউটিউব এবং বিভিন্ন ধরনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতারণামূলক ভিডিও তৈরি করা হয়। আমরা জানি যে প্রতারণা হলো একটি গুরুতর অপরাধ। কেউ যদি তার ইউটিউব চ্যানেলে প্রতারণামূলক ভিডিও তৈরি করে এবং চাপ প্রকাশ করে তাহলে এটি ইউটিউব চ্যানেলের নীতিমালার বিরোধী। এর কারণে তার ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ হয়ে যেতে পারে। আশা করি আপনার ইউটিউব চ্যানেল যে সকল কারণে বন্ধ হতে পারে? তা জানতে পেরেছেন।

কিভাবে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা যায়

আমাদের এই ডিজিটাল ইউটিউব হল সবথেকে পরিচিত একটি সোশ্যাল মিডিয়া। ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত রয়েছে কিন্তু ইউটিউব ব্যবহার করে না এরকম মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে সাধারণত তারা সকলেই ইউটিউবের সাথে পরিচিত। বর্তমান সময়ে অনেক ইউটিউবার রয়েছে যারা ইউটিউবে ভিডিও করে মাস শেষে ভালো পরিমাণে অর্ধ উপার্জন করে।

১। আপনি যদি ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে টাকা উপার্জন করতে চান তাহলে প্রথমে আপনার প্রয়োজন একটা নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল। ইউটিউব যেহেতু গুগল এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান তাই ইউটিউবের সকল কাজ করার জন্য একটি google account প্রয়োজন। তাই প্রথমে ইউটিউব চ্যানেল খোলার আগে আপনাকে একটি গুগল অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে।

২। এরপরে গুগল একাউন্ট দিয়ে সাইন ইন করতে প্রথমে ইউটিউবে চলে যান। এরপর সাইন ইন বাটনে ক্লিক করুন। সাইন ইন বাটনে ক্লিক করলে এমন একটি ইন্টারফেস আসবে যেখানে আপনাকে আপনার গুগল একাউন্ট এবং এর পাসওয়ার্ড দিয়ে সাইন ইন করতে হবে।

৩। ইউটিউবে গুগল একাউন্ট সাইন ইন করার পর যেখানে সাইন ইন লেখা ছিল সেখানে আপনার অ্যাকাউন্টটির প্রোফাইল পিকচার দেখতে পারবেন। তার ওপর ক্লিক করলে Create A Channel বাটনে ক্লিক করে নিজের একটি চ্যানেল খুলে ফেলুন। আপনি চাইলে আপনার google একাউন্ট অনুযায়ী আপনার ইউটিউব চ্যানেলের নাম দিতে পারেন।

আরো পড়ুনঃকিভাবে টিভির সফটওয়্যার আপডেট করবেন

৪। যেহেতু আপনার মূল উদ্দেশ্য হলো ইউটিউব থেকে অর্থ উপার্জন করা তাই আপনার উচিত একটি ভাল নাম দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলা। এর পরে আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেল ভালোভাবে সেটআপ করুন আপনার ইউটিউব চ্যানেলে প্রোফাইল পিকচার সেট করুন।

৫। আপনি যদি চ্যানেলটিকে সফল করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই চ্যানেলটিকে সাজিয়ে গুছিয়ে আকর্ষণীয় ভাবে উপস্থাপন করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রাথমিকভাবে কিছু জিনিস যুক্ত করা সবচেয়ে বেশি জরুরী। চ্যানেলের প্রোফাইল পিকচার ব্যানার এবং ভিডিও ওয়াটার মার্ক। আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলকে যত আকর্ষণীয় করবেন এটি মানুষের কাছে তত গ্রহনযোগ্য হবে।

ইউটিউব চ্যানেল হ্যাক হওয়া থেকে বাঁচার উপায়

উপরের আলোচনায় আপনার ইউটিউব চ্যানেল যে সকল কারণে বন্ধ হতে পারে? এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানানো হয়েছে। আপনার যদি ইউটিউব চ্যানেল থাকে তাহলে এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানা অত্যন্ত জরুরী। এছাড়া আপনার ইউটিউব চ্যানেল যেন হ্যাক না হয়ে যায় তাই কয়েকটি বিষয় সম্পর্কে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে।

  • শক্তিশালী পাসওয়ার্ড দিন
  • কিছুদিন পর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন
  • টু স্টেপ ভেরিফিকেশন করে রাখুন
  • একাধিক মোবাইলে লগইন করা যাবে না
  • লিংকে ক্লিক করে লগইন করা যাবে না

শক্তিশালী পাসওয়ার্ড দিন -- ইউটিউব চ্যানেল যদি হ্যাক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাহলে আপনাকে একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড দিতে হবে। যদি খুবই সহজ পাসওয়ার্ড দেওয়া হয় তাহলে হ্যাকার গ্রুপ এটিকে খুব সহজেই অনুমান করে নিতে পারবে। এক্ষেত্রে আপনি আপনার নাম অথবা আপনার জন্ম তারিখ এছাড়া আপনার পিতা-মাতা অথবা প্রিয়জনের নাম ব্যবহার করতে পারেন।

কিছুদিন পর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন -- ইউটিউব চ্যানেল হ্যাক হওয়া থেকে রক্ষা করতে চান তাহলে আপনাকে কিছুদিন পর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে হবে। আপনি যদি নিয়মিত আপনার পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করেন তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা এতটা সহজ হবে না। তাই একই পাসওয়ার্ড বেশি সময় ধরে ব্যবহার না করে কিছুদিন পর পরিবর্তন করুন।

টু স্টেপ ভেরিফিকেশন করে রাখুন -- সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকরী উপায় হচ্ছে দুই স্টেপ ভেরিফিকেশন। আপনি যদি আপনার একাউন্টে টু স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু করে রাখতে পারেন তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট কখনো যদি কেউ হ্যাক করতে চায় তাহলে আপনার মোবাইলে একটি পিন কোড আসবে এবং আপনি বুঝতে পারবেন আপনার অ্যাকাউন্ট কেউ হ্যাক করছে।

একাধিক মোবাইলে লগইন করা যাবে না -- ইউটিউব চ্যানেল হ্যাক হওয়া থেকে রক্ষা করার আরো একটি কার্যকরী উপায় হল একাধিক মোবাইলে ইউটিউব চ্যানেল লগইন করা যাবে না। চ্যানেল হ্যাক হয়ে যাওয়ার আরো একটি বড় কারণ হচ্ছে একাধিক মোবাইলে এর অ্যাক্সেস দেওয়া থাকে। তাই বন্ধু অথবা কোন আত্মীয় স্বজনের মোবাইলে ইউটিউব চ্যানেল লগইন করা যাবে না।

লিংকে ক্লিক করে লগইন করা যাবে না -- লিংকের উপর ক্লিক করে ইউটিউব চ্যানেলের লগইন করতে বলা হয়ে থাকে। অনেকেই লগইন করে ফেলেন যার ফলে ইউটিউব চ্যানেলের এক্সেস হ্যাকারদের হাতে চলে যায়। তাই কখনো লিঙ্গের উপর ক্লিক করে লগইন করা যাবে না। তাই ইউটিউব চ্যানেল হ্যাক করা থেকে বাঁচতে এ বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখতে হবে।

ইউটিউব সমস্যার সমাধান

অনেক সময় আমরা ইউটিউব চ্যানেল নিয়ে বিভিন্ন রকমের সমস্যার সম্মুখীন হয়। যেমন অনেক সময় নতুন ইউটিউব চ্যানেল হওয়ার কারণে এবং এর নীতিমালা গুলো না জানার কারণে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তাই প্রথমে আমাদেরকে আপনার ইউটিউব চ্যানেল যে সকল কারণে বন্ধ হতে পারে? এই বিষয়গুলো পরিষ্কারভাবে জানতে হবে।

আমরা যদি আমাদের ইউটিউব চ্যানেল চালানোর সকল নীতিমালা গুলো জেনে রাখতে পারি তাহলে খুব সহজেই ইউটিউবের সমস্যার সমাধান করতে পারব। এছাড়া আপনার ইউটিউব চ্যানেল হ্যাক না হয়ে যায় সেজন্য বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে অবশ্যই সেই উপায় গুলো অবলম্বন করতে হবে। না হলে আপনার ইউটিউব চ্যানেল যে কোন সময় হ্যাক হয়ে যেতে পারে।

আপনি যদি ইউটিউবে একেবারে নতুন হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিতে হবে এবং আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে আপনার গুগল একাউন্ট যেন অন্য কারো মোবাইলে না লগইন করা থাকে। এছাড়া youtube এর সমস্যা সমাধানে আরো বেশ কয়েকটি বিষয় রয়েছে যেগুলো আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

আপনার ইউটিউব চ্যানেল যে সকল কারণে বন্ধ হতে পারেঃ উপসংহার

আপনার ইউটিউব চ্যানেল যে সকল কারণে বন্ধ হতে পারে? কিভাবে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা যায়? ইউটিউব চ্যানেল হ্যাক হওয়া থেকে বাঁচার উপায়, ইউটিউব সমস্যার সমাধান কিভাবে করবেন এ বিষয়গুলো বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রিয় বন্ধুরা আশা করি আপনারা উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আপনাদের বিষয়গুলো জানাতে পেরে আমরা আনন্দিত।

আরো পড়ুনঃ ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করার নিয়ম

আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি। আবার দেখা হবে নতুন কোন আর্টিকেলে অবশ্যই সে পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকুন। কারণ আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এ ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়।২০৮৭৬

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url